top of page
Writer's pictureThink-Tank

করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন নিশ্চিত করার পেছনে সালমান এফ রহমানের অবদান

উন্নত বিশ্বের বহু দেশ করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন নিশ্চিত করতে পারেনি। বাংলাদেশ পেরেছে। ১ কোটির বেশী মানুষ ইতিমধ্যে টিকা নিয়েছে। এই অর্জনের পেছনে আছেন সালমান এফ রহমান। তার একাগ্রতা ও সময়োপযোগী সিদ্ধান্তের কারনে এটা সম্ভব হয়েছে।


ব্রিটেনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং অ্যাস্ট্রাজেনেকার যৌথ উদ্যোগে তৈরি করা ভ্যাকসিন বাংলাদেশে এসেছে। বাংলাদেশ সরকার এই ভ্যাকসিনের তিন কোটি ডোজ কিনেছে। বেক্সিমকো ফার্মা সার্বিক তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে রয়েছে। সুষ্ঠু পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে ফেব্রুয়ারির ৭ তারিখ থেকে দেশব্যাপী টিকাদান কর্মসূচি চলছে।


সালমান এফ রহমান, যিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে নিয়জিত রয়েছেন, মনে করেন যে এটা সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শিতার কারনে। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি সাহসী সিদ্ধান্ত না নিয়ে ৬০ মিলিয়ন ডলার সেরাম ইনস্টিটিউটকে অগ্রিম দিতে রাজি না হতেন, তাহলে এত দ্রুত ভ্যাকসিন দেশে আনা যেত না। প্রধানমন্ত্রী সাহসী এবং দূরদর্শী সিদ্ধান্তের ফলে দেশের জনগণ এত তাড়াতাড়ি করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন পেয়েছে। উল্লেখ্য জানুয়ারী মাসের ২৭ তারিখ ঢাকার কুর্মিটোলা হাসপাতালের সেবিকা রুনু ভেরোনিকা কস্তা প্রথম বাংলাদেশী হিসাবে ভ্যাকসিন গ্রহণ করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই সময় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উপস্থিত ছিলেন।

সালমান এফ রহমান শুধু টিকা নিশ্চিত করেননি, পাশাপাশি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ সরকার যেন সঠিক মুল্যে টিকা পায়। বাংলাদেশ সরকার সেরাম ইন্সটিটিউটের সাথে যে চুক্তি করেছে সেখানে স্পষ্ট উল্লেখ আছে ভারত সরকার ও বাংলাদেশ সরকার সমান মূল্যে এই টিকা কিনবে। চুক্তিতে এও আছে ভারত যদি ৪ ডলারের চেয়ে কম দামে কিনে, তাহলে বাংলাদেশও সেই দামে কিনবে। এখন যদি ভারত ২.৮ ডলারে টিকা কিনে, তাহলে বাংলাদেশ সরকারও ২ .৮ ডলারে কিনবে। এতে সরকারের বিশাল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে। তথ্য সুত্রঃ সালমান এফ রহমানের সময়োপযোগী সিদ্ধান্তের কারনে বাংলাদেশ করোনা ভাইরাসের টিকা সরবরাহ নিশ্চিত করতে পেরেছে

সালমান এফ রহমানের আশা বাংলাদেশের সকল মানুষ ২০২১ এর শেষ নাগাদ করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন নিতে পারবে।

Comments


bottom of page