অভিযোগ রয়েছে ১৯৯৬ সালের কৃত্রিমভাবে শেয়ারের দাম বাড়িয়ে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন সালমান এফ রহমান। তার বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছে। কিন্তু আদালতে কোন অভিযোগই প্রমাণিত হয়নি। ২০১৫ সালে সবকয়টি মামলা হাইকোর্টের বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন এবং বিচারপতি মো. সেলিম বাতিল করে দেন এই মর্মে যে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রাথমিক কোন উপাদানও পাওয়া যায়নি এবং অভিযোগগুলো অস্পষ্ট।
তৎকালীন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক এম এ রশিদ খান বাদী হয়ে ১৯৯৭ সালে মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে সালমান এফ রহমানের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ভিসি আমিরুল ইসলাম চৌধুরীর তৈরি করা তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয় কারসাজি করে বেক্সিমকো ফার্মা ও শাইনপুকুর হোল্ডিংসের দর তোলা হয়। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয় কিছু ব্রোকারস, এ সব কোম্পানির শেয়ারধারী এবং কোম্পানির কিছু কর্মকর্তা কৃত্রিমভাবে দর তোলাতে জড়িত। কিন্তু তদন্ত পুরোটাই অনুমানের উপর ভিত্তি করে করা হয়েছিল।
পুঁজিবাজারে সংকট তৈরি হলেই বেক্সিমকো গ্রুপ ও সালমান এফ রহমানকে দায়ী করা হয়। কিন্তু সব অনুমানের উপর ভিত্তি করে।
বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন এবং বিচারপতি মো. সেলিম গঠিত বেঞ্চ রায়ে বলেন - বাস্তবিক ঘটনার ভুল ব্যাখ্যার ওপর ভিত্তি করে মামলা দুটি করা হয়েছে। তথ্য সুত্রঃ শেয়ারবাজারের ঘটনার সাথে জড়িত নন সালমান এফ রহমান, তার বিরুদ্ধে মামলা বাতিল করেছে আদালত
Comentários