সালমান এফ রহমান বলেছেন যে কোন জাতীয় দুর্যোগে বেক্সিমকো গ্রুপ সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে বদ্ধপরিকর। তিনি মনে করেন সংকট মোকাবেলায় সরকারি ও বেসরকারি খাতকে এক সাথে লড়তে হবে। বেক্সিমকো গ্রুপ ইতিমধ্যে ১৫ কোটি টাকা মূল্যের পারসোনাল প্রোটেকটিভ ইকুইপমেন্ট (পিপিই), কভিড-১৯ টেস্ট কিট ও ওষুধ চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের কাছে হস্তান্তর করেছে। স্বাস্থ্যসেবা পেশাজীবীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে বেক্সিমকো গ্রুপ এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। প্রথম দফায় আইইডিসিআর ও আইসিডিডিআর,বি তে এই পিপিই ও কভিড-১৯ টেস্ট কিট দেয়া হয়েছে। এরপর নয়াবাজার মহানগর জেনারেল হাসপাতাল, কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, কমলাপুর বাংলাদেশ রেলওয়ে হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, মিরপুর বিএভিএস মেটারনিটি হাসপাতাল ও সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে পিপিই দেয়া হয়েছে। দেশের শীর্ষ স্থানীয় ও একটি দায়িত্বশীল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে বেক্সিমকো গ্রুপ সবসময় এগিয়ে এসেছে।
এর পাশাপাশি দোহার ও নবাবগঞ্জে নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য সালমান এফ রহমান ১২ হাজার প্যাকেট বিতরন করেন যাতে ছিল চাল, ডাল, তেল, লবন, আটা ও ঔষধ। দোহার ও নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও এলাকার ২২টি কমিউনিটি হাসপাতালে পিপিই, জীবাণুনাশক স্প্রে ও মাস্ক দেন তিনি। সালমান এফ রহমান উল্লেখ করেছেন বাংলাদেশের প্রাইভেট সেক্টর সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে করোনাভাইরাস সংকট মোকাবেলায় এগিয়ে এসেছে এবং জাতীয় উদ্যোগে শামিল হয়েছে। সালমান এফ রহমান নিশ্চিত করেছেন দেশের যে কোন সংকট মোকাবেলায় বেক্সিমকো গ্রুপ ও তিনি আন্তরিকভাবে এগিয়ে আসবেন।
Comments